কতটা কান্ডজ্ঞানহীন এবং মূর্খ হলে মানুষ সেতুর উপরে এমন কাজ করতে পারে। এদের সাথে কুকুরের পার্থক্য রইলো কোথায় ?

 


কুকুর কোথাও যাওয়া শুরু করলে কিছুক্ষন পর পর পা উচাইয়া হিসু করে। কেন করে জানিনা । হয়তো থাকতে পারে কোন বৈজ্ঞানিক যুক্তি। মুরব্বীদের বলতে শুনেছি কুকুর যে পথে যায় সে পথে যাতে ফিরে আসতে পারে তাই এ ব্যবস্থা।

কিছু মানুষের অবস্থাও তেমনি। যাদের কান্ড জ্ঞান বলতে গেলে নেই। পাবলিক প্লেসে এরা হিসু করতে দ্বিধা করেনা । এটাকে বলে পাবলিক নুইসেন্স। বাংলাদেশের আইনে এটা অপরাধ হলেও প্রয়োগ হতে দেখা যায়না।
যারা এখানে সেখানে হিসু করেন এরা ডিলা কুলু ব্যবহার করে কিনা জানিনা। তবে প্রশাব করে যদি কেউ পানি ব্যবহার না করে তাহলে তার শরীর যেমন অপবিত্র নয় -তেমনি জামা কাপড়ও দুর্গন্ধযুক্ত হয়ে যায়। ইসলাম ধর্মে এ ব্যাপারে কঠোর ভাবে বলা হয়েছে যে, একজন মুমিন ব্যক্তির শরীর সব সময় পবিত্র থাকবে। তাছাড়া দাঁড়িয়ে প্রশাব করতেও দেয়া হয়েছে বিধি নিষেধ। অন্য কোন ধর্মে প্রশাব করার পর ঠিলা কুলুপ নিতে বলা আছে কিনা আমার জানা নেই।
নতুন একটি সেতুর মাত্র উদ্ভোধন হলো । কতটা কান্ডজ্ঞানহীন এবং মূর্খ হলে মানুষ সেতুর উপরে এমন কাজ করতে পারে। এদের সাথে কুকুরের পার্থক্য রইলো কোথায় ?
পুনশ্চ :-প্রথম দিনেই বাইক এক্সিডেন্ট দুজনের প্রানহানি। ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে বাইক চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আমার মতে যৌক্তিক।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ