খাবারের পরে পরিপাক যন্ত্র থেকে এক ধরনের রস নির্গত হয়।যা খাদ্য হজম করতে সাহায্য করে। এ আঁটা যুক্ত রস ঠিক ততটুকুই নির্গত হয় যতটুকু খাদ্য হজম করতে প্রয়োজন হয়।এর বেশি হলেও সমস্যা কম হলে খাদ্য হজম হবেনা।
এজন্য আমরা কম চিবিয়ে খেলেও সেটা হজম হয়ে খাবারের ভিটামিন হিসাবে শরীরের বিভিন্ন অংশে সম্প্রসারিত হয় ,এটা দেহতত্ব।
এজন্য ডাক্তাররা বলেন -খাবারের সাথে সাথে অতিরিক্ত পানি খেতে নেই তাতে পরিপাকে বা হজমে অসুবিধা হয়। তেমনি ভাবে অতি-গরম অতি ঠাণ্ডা জিনিষ এবং ধূমপানও পরিপাকে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।
আমাদের ত্বকে এক ধরনের মেলালীন আছে। এটার পরিমাণ বেশি হয়ে গেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে। এ মেলালীন তৈরি হবার পিছনে অন্যতম কারণ রঞ্জন রশ্মি। যা অন্ধকারে মোবাইল ,কম্পিউটার কিংবা টিভি দেখাতে সৃষ্টি হয়।এ ছাড়া আরো কয়েকটি কারণ আছে -যার মধ্যে সরাসরি সূর্যের দিকে তাকানো ,অর্ধেক রোদ এবং অর্ধেক ছায়াতে বসা অন্যতম ।ঘুম থেকে উঠেই সূর্যের আলো প্রত্যক্ষ করা কিংবা হটাত অতিমাত্রায় আলোর মুখামুখি হওয়া। যেমন টর্চ লাইন কিংবা গাড়ীর হেড লাইট চোখের জন্য ক্ষতিকর।
আপনি হয়তো লক্ষ করে থাকবেন সিনেমা হল থেকে বের হলে বাইরে কিছু দেখা যায়না ,অনেকক্ষণ মোবাইল কম্পিউটার ,টিভির দিকে কিংবা গাড়ীর হেড লাইটের দিকে তাকালে চোখের পাওয়ার যেন মুহুর্তেই গায়েব হয়ে যায়।
এটার ব্যাখ্যা হলো শরীরের ত্বক এবং চোখের একটা ধারণ ক্ষমতা আছে -এ ধারণ ক্ষমতার বাইরে আপনি যদি চাপ সৃষ্টি করেন তাহলে স্বাভাবিক প্রক্রিয়া ব্যাহত হবে।
শহরে দেখবেন অনেক বাচ্চাকেই চশমা ব্যবহার করতে হয় কিন্তু গ্রামে এ দৃশ্য চোখে পড়ে কম। যারা কম্পিউটারে কাজ করেন তাদের বেশির ভাগরই চশমা ব্যবহার বাধ্যতামূলক হয়ে পড়ে। কিন্তু কিছু সাবধানতা অবলম্বন করলে আমরা এর থেকে সামান্যতম হলেও উপকার পেতে পারি।
সবচেয়ে বড় কথা আমাদের দেহ একটা আজব যন্ত্র-এটার প্রতিটি কখন কিভাবে কাজ করে কিভাবে এর যত্ম নিতে হয় -এটা যে জানবে না তাকে বিপদে পড়তে হবে যে কোন সময় যে কোন বয়সে।
0 মন্তব্যসমূহ