গুলশান বনানী ধানমন্ডি কিংবা অভিজাত এলাকায় বহু বড়লোক পাবেন যাদের বাসায় কুকুর পোষা হয়। সমভাবে তাদের বাসায় একাধিক চাকরও থাকে।। হিসাব করলে দেখা যাবে এসব চাকর বাকরদের চেয়ে কুকুরের পিছনে তাদের খরচ হয় বেশি।।
কারণ এসব কুকুরদের প্রতিদিনই খিচুড়ি বিরানি কিংবা মাংস খাওয়াতে হয়।।এরা কুকুর নিয়ে শোয় কুকুরের গালে চুমু খায় আবার পুকুর পটি করলে নিজেরাই পরিষ্কার করে। অথচ তাদের বাসার চাকরদের ভাগ্যে তার কিয়োদাংশও জুটে না।।
এসব ফ্যামিলিদের আপনি কখনো ভুলেও দেখতে পারবেন না তারা কোন অনাথ এতিম ছেলেমেয়েকে ভরণপোষণ করছে কোন এতিমখানা মাসিক কিছু টাকা পয়সা দিচ্ছে কিংবা নিয়মিত দান খয়রাত করছে যাকাত দিচ্ছে।।
আমেরিকার দাবানলের কিছু ভিডিও ফুটেজে দেখা যায় প্রতিটা ফ্যামিলি নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে যখন যাচ্ছে তখন তাদের সাথে পোষা কুকুরও নিয়ে যাচ্ছে।।
খোঁজ নিয়ে দেখেন এসব ফ্যামিলির বাচ্চারা পালিত হচ্ছে ডে কেয়ার সেন্টারে,যার জন্য তাদের ফাদার ডে মাদার ডে পালন করতে হয়।
আবার এদের মা-বাবা থাকছে শেভ হোমে।। কারণ এটাই তাদের ট্র্যাডিশন। এসব সংস্কৃতি থেকেই আমরা কিছু মাত্র সংক্রমিত হতে পেরেছি।।
আমেরিকার যেসব তারকাদের বাড়ি পুড়েছে তাদের মধ্যে পর্ণ তারকাই বেশি।। তাছাড়া পৃথিবীর যেসব নীল ছবি তৈরি হয় তার বেশিরভাগ স্টুডিও লস এ্যাঞ্চেলেস এবং কালিফোনিয়াতে।।হলিউডের কথা না হয় নাইবা বললাম।।
লাস ভেগাসকে বলা হয় পাপের নগরী।। দুনিয়াতে এমন কোন পাপ নেই যা লাস-ভেগাসে হয় না।। তার অর্থ এই নয় যে পৃথিবীর আর কোথাও পাপ হয় না।। মূলত পাপের এবং অপরাধের পরিমাণ যখন সীমা ছাড়িয়ে যায়, তখন আল্লাহর গজব সেখানে অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়ে।। সেটা আপনি মানেন কিংবা না মানেন।।কিন্তু কোন পাপে কখন কাকে গ্রাস করে সেটা একমাত্র উপরওয়ালা এই সিদ্ধান্ত নেন। এখানে মানুষের কোন হাত নেই।।
হাস্যকর ব্যাপার হলো -ফিলিস্তিনীকে জীবন্ত কবরস্থান বানানোর জন্য ইসরাইলকে কোটি কোটি মিলিয়ন ডলারের সাহায্য দিয়েছে আমেরিকা। আর তারা এখন পুড়ছে কোন খরছ ছাড়াই। প্রতিনিয়ত শত শত মানুষকে হত্যা করে চলছে ইসরাইল তা নিয়ে পুরো বিশ্ব নির্বাক অথচ লস -এ্যাঞ্জেলেস এর দাবানন থেকে আমরা সবাই সবাক ?
0 মন্তব্যসমূহ