বন বিভাগ একবার উদ্যোগ নিয়েছে- বাঘ সিংহের হাত থেকে হরিন সংরক্ষনের জন্য -বনে যতগুলো হরিণ আছে তা ধরে খাঁচায় এনে রাখবে। কারণ দিন দিন হরিনের সংখ্যা কমে যাচ্ছে।এতে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। আর যাতে বাঘে সিংহে না খেতে পারে সেজন্য তারা নিজস্ব উদ্যোগে হরিন লালন পালন করবে। সে মোতাবেক তারা পুলিশের সহয়তায় একদিন বনে গেল হরিন ধরতে।
এ ঘটনা শুনে একটা শিয়াল দৌড়াতে লাগলো। পথি মধ্যে হাতির সাথে তার দেখা। হাতি বললো কিরে শিয়াল মামা তুই দৌড়াস ক্যান। শিয়াল বললো বনে পুলিশ ঢুকছে ..হরিণ ধরতাছে। হাতি বললো তাতে তোর সমস্যা কোথায় ? শিয়াল বলেলো -মামা এটা পুলিশের মামলা । একবার পুলিশের হাতে পড়লে আমি যে হরিন না এটা প্রমান করতে আমার ২০ বছর লেগে যাবে। তার চেয়ে পালিয়ে বাঁচি এটাই শ্রেয়। বলা বাহুল্য এটা কোন দেশের পুলিশ সেটা কিন্তু শিয়াল বলেনী।
পুনশ্চ :- জেলার সীমানা এবং কোনটা সড়ক আর কোনটা মহাসড়ক এটা পুলিশকে বোঝাতে গিয়ে হোন্ডা ওয়ালাদের ঈদের আনন্দ মাটি হয়ে যাবে। কারণ পুলিশ এ অযুহাতে থানা উপজেলা পর্যায়েও হোন্ডা চলতে দিবেনা। তাছাড়া জরুরী প্রয়োজনে কেউ বের হলেও প্রতিটি চেক পোস্টে তাকে জবাব দিহী করতে করতে সে ক্লান্ত হয়ে যাবে।
সকল পুলিশ মানবিক না। কেউ কঠোর হবে .কেউ টাকা খেয়ে ছেড়ে দিবে আবার কেউবা নমনীয়তা দেখাবে । কারণ পুলিশ খুজে ছুতো। যে পুলিশের হাতে কখনও পড়েনী তাকে জিনিষটা বোঝানো খুব কষ্টকর।মহাসড়কে সিএনজি চলে ,টমটম চলে রিক্সা চলে। বাস ট্রাক প্রাইভেট সবই এক্সিডেন্টের মুখোমুখি হয় এবং মানুষ মারা যায় , তবুও ভালো যদি বাইক নিষিদ্ধ করে এক্সিডেন্টের পরিসংখ্যান কমানো যায়।
0 মন্তব্যসমূহ