কিছু নিরপরাধ নিষ্কলুষ পুত পবিত্র নির্ভেজাল বিএসটি আই কর্তৃত্ব অনুমোদিত ১০০% হালাল ,রাজনীতিবিদ ,বিচারপতি ,সাংবাদিক ,সেনা ও পুলিশ অফিসার ও নির্বাচনী কর্মকর্তাকে খামোখা স্যাংশনের বেড়াজালে ফেলে দিল আমেরিকা।
আমেরিকা আসলে একটা অগণতান্ত্রিক স্বৈর-তান্ত্রিক অবিবেচক মানবাধিকার-হীন রাষ্ট্র।আমরা আমাদের দেশের মানুষকে চিনিনা তারা এত দূর থেকে কিভাবে বিচার বিশ্লেষণ করে বড়ই আশ্চর্যজনক বিষয়।
আমাদের দেশের মানুষ কতটা শান্তিতে আরামে নিশ্চিন্তে দিনাতিপাত করছে এটা আমেরিকা দূর থেকে বুঝবে কি করে ? তাদের এ স্যাংশন আমিও মানিনা।
সাংবাদিকরা হলো জাতির বিবেক । এ বিবেককে জাগ্রত করতে কয়েকজন সাংবাদিক তাদের লেখনীতে সরকারের সমালোচনা করে ভুল ক্রুটি ধরিয়ে দিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন । তাদের বিরুদ্ধে কোন সাংশন দেয়া হৃদয়বিদারক। যাদের মধ্যে নাঈমুর রহমান , মোজাম্মেল বাবু,শুভাশিস সিং, ফারজানা রুপা, মুন্নী সাহা ,সামিয়া রহমান,সামিয়া জামান ,শ্যামল দত্ত অন্যতম।
একই কথা বিচারকদের বেলায়ও। তারাতো কখনও ভুল বিচার করেন না। কিংবা প্রভাবিত হয়ে কোন রায় প্রদান করেন না। তাদের মধ্যে বিচারপতি মানিক অন্যতম। তার বিরুদ্ধে স্যাংশন দেওয়াও নিন্দনীয়।
এ দেশের মানুষের কোন অভাব নেই কোন অভিযোগ নেই। কত সুখে আছে তারা জানে কজনা ? তারা একদিকে যেমন পাচ্ছেন ভোটের অধিকার অন্যদিকে ন্যায় বিচার। চারিদিকে এত উন্নয়নের জোয়ার চলছে মানুষ ১০০০০ টাকা দিয়ে পুরা মাসের বাজার করে খুব সুন্দর দিনাদিপাত করে যাচ্ছে।পাছে মাস শেষে বাসা ভাড়া খাওয়া পোষাক চিকিৎসা খরচ দিয়ে আরো কিছু উদ্ধৃতও থাকে। মানুষের মুখের এত হাসি কেন আমেরিকার চোখে পড়লোনা ?
কিছু কিছু ধনী রাজনীতিবিদ সামান্য কটা টাকা বিদেশের ব্যাংকে জমা রেখেছে ,দু একটা কুঁড়েঘর কিংবা বিশ্রামাঘার না হয় বিদেশে করেছে সে দিকে কেন আমেরিকার দৃষ্টি পড়বে তাদের দিকেতো আমরা কুদৃষ্টি দিই না?
অতএব প্রত্যাহার হোক এ স্যাংশন।
0 মন্তব্যসমূহ