সুযোগ পেলে যারা থাইল্যান্ড +সিঙ্গাপুর +কানাডা+জার্মানী যায় -তারা কেন আবর ভুমিতে যায়না ?

 


আমাদের দেশের অধিকাংশ শিল্পী পতি -এবং ব্যবসায়ীরা সুযোগ পেলেই থাইল্যান্ড ব্যাংকক কিংবা ইন্দোনেশিয়ায় যায়। কি কারণে যায় কেন যায় সেটা না হয় না বলি। অনেক আবার সিঙ্গাপুর +কানাডা+আমেরিকাতেও চা নাস্তা খেতে যায়।

বাংলাদেশের বেশির ভাগ ব্লগার এবং নাস্তিকরা জার্মান/সুইডেন/অষ্টিয়াতে গিয়ে আশ্রয় নেয়। কারন সেখানকার সরকার ধর্মীয় দৃষ্টি-কোন থেকে যারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগে তাদের আশ্রয় এবং ভাতা দেয়। তারা বাংলাদেশীদের একটু বেশি সুবিধা দেয় কারন তারা ভালো করে জানে মুসলমানের সন্তান ছাড়া কেউ নাস্তিক হয়না।
বলা বাহুল্য বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানেরই বেশির ভাগ নাস্তিকের জন্ম হয়। কারণ এখানকার মাটি নাকি খুব উর্বর। তাছাড়া আইনে বাধা নেই তাই -মাথা ছাড়া দিয়ে উঠতেও কোন সমস্যা নেই। যার জন্য ফি বছর নতুন নতুন নাস্তিকের অন্কুরউদগম ঘটে।
লক্ষ্য করে দেখেন ভারতেও কিন্তু মুসলিম আছে -সেখানে কিন্তু কোন নাস্তিক নেই। কারণ ভারত থেকে কেউ যদি নাস্তিক হতে চায় তাহলে তার জন্য দেশে এবং দেশের বাইরে কোন সুযোগ সুবিধা নেই। গোটা আরব ভূমিতে মুসলিমে ভরপুর সেখানেও কিন্তু নাস্তিক নেই। না থাকার কারণ আইনের কঠোরতা। তাই সেখানে কেউ নাস্তিক হবার সাহস করেনা। সরকারী ভাতা +নিরাপদে বিদেশ ভ্রমনে দুরে থাক দেহের সাথে মাথা ২৪ ঘন্টার বেশি টিকবে না।
আমার কথা হলো আপনাদের যাদের বিদেশ ভ্রমণ করার যোগ্যতা আছে তারা কেন আরব ভূমিতে যাননা। (মিশর/ইয়েমেন/সিরিয়া/ইরান/ইরাক/ফিলিস্তিন /জর্ডান ও সৌদি আরব) । এখানে এমন সব ঐতিহাসিক ইসলামী নিদর্শন আছে যা -তাওরাত যাবুর ইনজিল এবং কোরানে লিপিবদ্ধ। তাহলে আপনারাতো কোরানের আয়াতের সাথে বাস্তবতার মিল অমিল খুঁজে পেতেন এবং আল্লাহর নির্দেশনের প্রমাণ পেতেন।
এজন্য কোরানে বলা হয়েছে :-
তোমরা জমিনে বিচরণ কর ,অতঃপর দেখ অস্বীকারকারী এবং অবিশ্বাসীদের পরিণতি কি হয়েছিল। (সুরা আনআম আয়াত -১১

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ